۵ آذر ۱۴۰۳ |۲۳ جمادی‌الاول ۱۴۴۶ | Nov 25, 2024
imam
ইমাম মুসা কাযিম (আ.)এর স্মরণে শোক গাঁথা

হাওজা / হযরত ইমাম মুসা কাযিম (আ.) শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে সকলের প্রতি রইলো গভীর শোক ও সমবেদনা।

অনুবাদ : মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান (২৫ রজব ১৪৪৩ হি.)

হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, আহলে বাইত (আ.) এর সপ্তম নক্ষত্রের পবিত্র শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে ইসলামী চিন্তাবিদ এবং গবেষক হুজ্জাতুল ইসলাম ওলায় মুসলেমিন মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান একটি ফার্সী কবিতা থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন।

২৫ রজব নি:সঙ্গ একা * মাতৃভূমি থেকে নির্বাসিত মহানবীর ( সা ) পবিত্র আহলুল বাইতের (আ) ৭ম মাসূম ( নিষ্পাপ ) ইমাম হযরত মূসা ইবনে জাফার আল - কাযিমের ( আ ) শাহাদাত উপলক্ষে বাংলায় অনুদিত শোক গাথা ও মর্সিয়াটি নীচে তুলে ধরা হল:

বীকাসো তান্ হ চে ঘারীবুনে

কত নি:সঙ্গ ও একা কত অজ্ঞাত ও অচেনা ( মাতৃভূমি হতে দূরে বিদেশ বিভূঁইয়ে নির্বাসিত ইমাম মূসা ইবনে জাফার আল কাযিম -আ-)

ইয়ে নাফার কোঞ্জে ঈন্ যেন্দুনে

আছেন পরে একজন এ কারার এক কোণে বন্দী ও একা

চে ঘামী দরে খোদা মীদুনে

তাঁর যে কত দুঃখ (আছে ) তা কেবল খোদাই জানে(ন)

নাফাসশ্ দিগে রাঙ্গে খূনে

তাঁর শ্বাস - প্রশ্বাস এখন রক্তে রক্তিম ( তাঁর জীবনের অন্তিম মুহূর্ত এখন )

আসিরে শা ব য়ে তরে

তিনি কারার ঐ তিমির রাতসমূহের বন্দী কয়েদী

রু খকে থিরে সার মী যরে

কারার ঐ অন্ধকার মাটির ওপর তিনি মাথা রেখে থাকেন অবিরত সিজদারত

কাসী বে জোয্ খোদা আয্ হলাশ খাবার না দরে খাবার না দরে

খোদা ব্যতীত আর নয় কেউ তাঁর অবস্থা সম্পর্কে জ্ঞাত

এই সেইদে বী বলো পার্

হে ডানা পাখা কাটা আহত বিহঙ্গ

শাফীয়ে রুযে মাহ্শার্

যিনি করবেন রোজ হাশরের শাফায়াত

দাখীলুকা ইয়া মাওলা মূসাবনে জাফার

আপনার কাছে আমি আত্ম সমর্পিত হে আমার মওলা ( নেতা ইমাম ) মূসা ইবনে জাফার

এই মহে খুনীন্ পেইকার্

হে রক্তিম বদন মণ্ডল চাঁদ

শাহীদে দঘে মদার্

যিনি দাদীমার ( হযরত ফাতিমা যাহরা - আ- ) মৃত্যু শোকে স্বীয় প্রাণ উৎসর্গ কারী শহীদ

দাখীলুকা ইয়া মাওলা মূসাবনে জাফার

আপনার কাছে আমি আত্ম সমর্পিত হে আমার মওলা ( নেতা ইমাম ) মূসা ইবনে জাফার

নাফাসে অখার খেইলি দেলগীরে

অন্তিম মুহূর্তে ( তিনি অর্থাৎ ইমাম মূসা ইবনে জাফার ছিলেন ) অত্যন্ত ব্যথিত ও দু:খ ভারাক্রান্ত

দিগে আয্ দার্দে দুনিয়া সীরে

আর ( তিনি হলেন ) দুনিয়ার সব কষ্ট ও যাতনা হতে মুক্ত ও পরিতৃপ্ত

মুনেসেশ্ তান্ হ ক্বোলো যাঞ্জীরে

( কারাগারে ) তাঁর নিত্য সঙ্গী ছিল তাঁর পায়ের বেড়ী , শিকল ও জিঞ্জির

ঈন্ দামে অখার , দাম্ মীগীরে

জীবনের শেষ মুহূর্তে তিনি

একটু শ্বাস নিয়ে বললেন :

হল কে মূন্দাম্ ঈন্ জ তান্ হ

এখন যখন এখানে ( এ কারাগারে ) রয়েছি নি:সঙ্গ ও একা

ঘারীবো বীনেশূন্ চূন্ যাহরা

যাহরার ( হযরত ফাতিমা আ ) মতো অপরিচিত , নাম নিশানা বিহীন ও অচেনা

বি অ রেযা এ মান্ এই নুরে নে গ হে ব ব

হে আমার রেযা এসো হে বাবার নয়নমণি রেযা

تبصرہ ارسال

You are replying to: .